বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বাংলাদেশ থেকে অনেকেই দুবাই গিয়ে থাকে কাজের উদ্দেশে। কিন্তু দুবাই কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি তা না জেনেই চলে যায় তাতে পরে কাজ নিয়ে হিমশিম খেতে হয়।
কেননা কাজের অভিজ্ঞতা নিয়েই বিদেশ যাওয়া ভালো। তাই বিদেশ বা দুবাই যাওয়ার আগে সে দেশে কাজের অবস্থা,কাজের ধরন, কাজের চাহিদা সর্ম্পকে যেনে যাওয়া উচিত।
দুবাই কাজের চাহিদা ও কোন কাজের কি রকম বেতন হয়ে থাকে তাই নিয়ে আজ কের আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুন: দুবাই যেতে কত বছর লাগে
দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
বর্তমানে দুবাইয়ে মূলত ড্রাইভিং, হোটেল বয়. সেনেটারী কাজ, ক্লিনার, কনস্ট্রাকশন কাজ ,ওয়েল্ডিং এবং ইলেকট্রিশিয়ান,সপ কিপার,সাধারন লেবার কাজের চাহিদা সবথেকে বেশি।
দুবাই বেশির ভাগ কাজই বিদেশি শ্রমিক দ্ধারা করানো হয়।কারন দুবাই একটি ধনী রাষ্টো এ ধরনের কাজ তারা বিদিশি দিয়েই করিয়ে থাকে।সেখানে ড্রাইভিং,ওয়েল্ডিং,সপ কিপার ,ইলেকট্রিশিয়ান ও কনস্ট্রাকশনের কাজ এ ধরনের কাজ সেখানে এখনো অনেক চাহিদা রয়েছে।
আপনার যদি উক্ত কাজের প্রতি ভালো দক্ষতা থাকে। তাহলে আপনি ও প্রতি মাস শেষে ভালো পরিমাণের টাকা উর্পাযন করতে পাবেন।
তাই আপনার যদি কোন নির্দিষ্ট অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা থাকে তাহলে আর আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। তাই যদি কোন কাজ জানা থাকে তাহলে বিদেশ গিয়ে আপনার কাজের চিন্তা করতে হবে না।
আরো পড়ুন: কোন দেশের টাকার মান কত
দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ
বিদেশে জন শক্তি রফতানি কারক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বায়রা এর মাধ্যমে যানা যায় যে, দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ হয় প্রায় 15 হাজার টাকার মত । চাকরির জন্য ভিজিট ভিসা নিয়ে যারা দুবাই যায়, তাদের সব মিলিয়ে খরচ করতে হয়ে আড়াই লাখ থেকে তিন লাখ টাকা।
জানা যায় যে, একশ্রেণীর অ সাধু ট্রাভেল এজেন্সি, দালাল ও বিমানবন্দরের কিছু অর্থ লোভি কর্মচারী চক্র মিলে এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক্ট এর নামে দুবাই টুরিস্ট ভিসার ব্যবস্থা করছে এতে করে এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক্ট এর জন্য ৫০-৭০ হাজার টাকা নিয়ে থাকে। বাকি অর্থ খরচ হয় ভিসা, বিমান টিকেট ও অন্যান্য খাতে যায়।
মনে রাখতে হবে, ভিজিট ভিসায় দুবাই গিয়ে কাজের জন্য থেকে যাওয়া বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন দুবাইয়ের বাংলাদেশ দূতাবাস। বর্তমানে আবুধাবির বাংলাদেশের দূতাবাস সম্প্রতি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায় যে,বর্তমানে ভিজিট ভিসায় সংযুক্ত আরব আমিরাতে এসে কাজের ভিসায় পরিবর্তনের সুযোগ আর নেই।
তাই চাকরি বা কাজের উদ্দেশ্যে ভিজিট ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে দুবাইতে না যাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছে দুবাই দূতাবাস। দুতাবাস থেকে কোনো রিক্রুটিং এজেন্ট বা দালালের প্ররোচনায় প্রলুব্ধ না হওয়ার জন্য সবাইকে খুব সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু অনেকে অতি লোভে পড়ে এটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে নাহ।
আরো পড়ুন: কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি
দুবাইর কাজের ভিসা
বৈধ ও সঠিক ওয়ার্ক পারমিটের জন্য একজন দুবাইর নিয়োগ কারী কে অবশ্যই কুয়েতের সামাজিক বিষয় ও শ্রম মন্ত্রকের কাছে আবেদন করতে হবে এবং দুবাইর ওয়ার্ক পারমিটের জন্য বৈধ কর্মীর পাসপোর্ট এবং অপরাধ তদন্তের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সাধারণ প্রশাসন মন্ত্রকের একটি নো-আপত্তি শংসাপত্র (NOC) প্রয়োজন হবে।
মনে রাখবেন যে আপনাকে একটি রেসিডেন্সি ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট প্রাপ্তি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া যা দুবাই প্রবেশের আগে শেষ হতে কয়েক সপ্তাহ সময় নেয় এবং কুয়েতে প্রবেশের পরে আনুষ্ঠানি ভাবে এটি শেষ করতে প্রায় আরও ১ থেকে ২ মাস সময় লাগেতে পারে।
বিদেশ যেতে কি কি লাগে
বাংলাদেশের অনেক মানুষ এখন বিদেশে রয়েছেন।কেউ লেখা পড়ার জন্য বা কেউ কেউ স্থায়ীভাবে বস বাস করে থাকে কিন্তু অধিকাংশ লোক চাকরির জন্যই মূলত গিয়ে থাকেন।
আজকের বিষয়টি হচ্ছে তাদের জন্য যারা বিদেশে চাকরি বা ক্যারিয়ার করতে চান। কেননা বিদেশ যাওয়ার পূর্বে নিশ্চিত হতে হবে অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
যেমন- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ভিসা, ছাত্রপত্র ইত্যাদি। তাই আজকে আমরা জানবো “ বিদেশ যাওয়ার পূর্বে কি বিষয় নিশ্চিত হওয়া জরুরী?” বিস্তারিত জানুন। tune status news