কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি। কুয়েতে শ্রমিকদের বেতন কত

কুয়েতের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা,কুয়েতের ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা,কুয়েত কোম্পানি ভিসা ২০২২,কুয়েত আজকের খবর,কুয়েতের আজকের খবর,কুয়েত ভিসা কবে খুলবে ২০২২,কুয়েতের টাকার রেট বাংলাদেশ

কুয়েত কাজের চাহিদা 

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই কুয়েত যেয়ে থাকে কাজের উদ্দেশে। কিন্তু কুয়েত কোন ধরনের কাজের চাহিদা বেশি তা না জেনেই চলে যায় তাতে পরে কাজ নিয়ে হিমশিম খেতে হয়। তাই কুয়েত যাওয়ার আগে সে দেশে কাজের অবস্থা,কাজের ধরন, কাজের চাহিদা সর্ম্পকে যেনে যাওয়া উচিত।কুয়েতে কাজের চাহিদা ও কোন কাজের কি রকম বেতন হয়ে থাকে তাই নিয়ে আজ কের আলোচনা।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি

কুয়েতে মূলত ওয়েল্ডিং, ইলেকট্রিশিয়ান, সপ কিপার,ড্রাইভিং,সাধারন লেবার,রাজ মিস্ত্রি কাজের চাহিদা সবথেকে  বেশি।কুয়েত বেশির ভাগ কাজই বিদেশি শ্রমিক দ্ধারা করানো হয়। সেখানে  ওয়েল্ডিং ও ইলেকট্রিশিয়ান ও ড্রাইভিং এ ধরনের কাজ সেখানে এখনো অনেক চাহিদা রয়েছে।

কুয়েতের একটি তেল সমৃদ্ধ অর্থনীতি রয়েছে। আপনি যদি একজন পেট্রোকেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার বা একজন খনি শ্রমিক হন, তাহলে আপনি সহজেই কুয়েতে চাকরি খোঁজার চেষ্টা করতে পারেন। তাছারাও কারেন্টের কাজ ও ওয়েল্ডিং বা ঝালাইর কাজ জেনে থাকেন তাহলে আপনার সেদেশে অনেক দাম রয়েছে।

এছাড়াও ড্রাইভিং এও অনেক চাহিদা আছে ড্রাইভিং শিখে গেলেও সেখানে ভালো কাজ পাবেন।তার পর রয়েছে সপ কিপার আপনি যদি দোকানের কাজ মালামাল বিক্রী করা গুছিয়ে রাখা ও পরিষ্কার করতে পারেন তাহলে ও আপনার জন্য কুয়েতে রয়েছে ভালো কিছু সপ কিপারের কাজ।

আরো পড়ুন: বিদেশ যেতে কত বছর বয়স লাগে

কুয়েত যে কাজের চাহিদা বেশি

কুয়েতে রক্ষণাবেক্ষণ কর্মী – কুয়েতের পেট্রোলিয়াম বাজারে, রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য সর্বদা বেশি জোরালো চাহিদা থাকে। কুয়েতে অফিস সহায়ক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে, বিদেশি সাহায্যকারীরা বিদেশীদের দ্বারা পরিচালিত বহুজাতিক সংস্থাগুলিতে নিযুক্ত হয়।

কুয়েতে শ্রমিকদের বেতন কত

কুয়েতে শ্রমিকদের কাজের উপর নির্ভর করে এক এক রকম বেতন হয়ে থাকে তবে ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা ডিউটি ও ওভার টাইম সবমিলিয়ে মাসে ১০০ থেকে ১৫০ দিনার আয় হয়। এর মধ্যে আবাসন খরচ মালিক বহন করলেও খাবার ও অন্যান্য ব্যয় নিজেকে বহন করেত হয় তাতে প্রায় ৪০,০০০ হাজার থেকে ৫০,০০০ হাজার টাকা মাসে ইনকাম হয়ে থাকে। তাছারা আপনি যদি আরো কিছু টুকটাক কাজ করে নিজের ইনকাম বারিয়ে নিতে পারেন সেটা আলাদা হিসাব এতে করে আপনার ইনকাম টা ও একটু বেরে যাবে। 

আরো পড়ুন :কোন দেশের টাকার মান কত ২০২২ বাংলাদেশ

কুয়েতের কাজের ভিসা

কুয়েতে কাজ করার জন্য, বিদেশীদের প্রথমে  অবশ্যই একটি রেসিডেন্সি ভিসা গ্রহণ করতে হবে, যা আইকামা বেশি নামে পরিচিত, পাশাপাশি একটি বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ।কাজ বা চাকরী ভিসা, গার্হস্থ্য ভিসা এবং নির্ভরশীল ভিসা তিনটি প্রধান ধরণের আবাসিক ভিসা কুয়েতে উপলভ্য।
সকল ধরণের রেসিডেন্সি ভিসার জন্য একটি স্পনসর প্রয়োজন হয়। কুয়েতে বিদেশী নাগরিকের বাসভবন কোনও নিয়োগ কর্তা বা প্রবাসী বা পরিবারের কোনও সদস্য স্পনসর করতে পারেন। গার্হস্থ্য এবং নির্ভর ভিসা ভিসা ফর্ম যা নতুন আগতদের কুয়েতে কাজ করার অনুমতি দেয় নাহহ।

বৈধ ওয়ার্ক পারমিটের জন্য একজন কুয়েতীর নিয়োগকারীকে অবশ্যই কুয়েতের সামাজিক বিষয় ও শ্রম মন্ত্রকের কাছে আবেদন করতে হবে।

কুয়েতির ওয়ার্ক পারমিটের জন্য বৈধ কর্মীর পাসপোর্ট এবং অপরাধ তদন্তের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সাধারণ প্রশাসন মন্ত্রকের একটি নো-আপত্তি শংসাপত্র (NOC) প্রয়োজন।মনে রাখবেন যে একটি রেসিডেন্সি ভিসা এবং ওয়ার্ক পারমিট প্রাপ্তি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া যা কুয়েতে প্রবেশের আগে শেষ হতে কয়েক সপ্তাহ সময় নেয় এবং কুয়েতে প্রবেশের পরে আনুষ্ঠানি ভাবে এটি শেষ করতে প্রায় আরও ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে।

বিদেশ যেতে কি কি লাগে

বাংলাদেশের অনেক মানুষ এখন বিদেশে রয়েছেন।কেউ লেখা পড়ার জন্য বা কেউ স্থায়ীভাবে বসবাস করেন কিন্তু অধিকাংশ লোক চাকরির জন্যই গিয়ে থাকেন। আজকের বিষয়টি হচ্ছে তাদের জন্য যারা বিদেশে চাকরি বা ক্যারিয়ার গড়তে চান। কেননা বিদেশ যাওয়ার পূর্বে নিশ্চিত হতে হবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেমন- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, ভিসা, ছাত্রপত্র ইত্যাদি। তাই আজকে আমরা জানবো  “ বিদেশ যাওয়ার পূর্বে কি কি বিষয় নিশ্চিত হওয়া জরুরী?” বিস্তারিত জানুন। tune status news

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top